নোয়াখালী পৌরসভা নির্বাচনে ৯ নম্বর ওয়ার্ডের জয়ী কাউন্সিলর মো. ফখরুদ্দিন মাহমুদের (পাঞ্জাবি) বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলার অভিযোগ উঠেছে। রোববার (১৬ জানুয়ারি) রাতে কাউন্সিলরের সোনাপুরের বাড়িতে এই হামলার ঘটনা ঘটে।
এতে ফখরুদ্দিনের ভাইসহ সাতজন আহত হয়েছেন। তারা হলেন- সাব্বির (২৬), রিয়াজ (২২), হৃদয় (২০), ইসমাইল (৩০), রাহিম (২৮), মিলন (২৪) ও শান্ত (২৬)। এদের মধ্যে তিনজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
হামলার জন্য ওই ওয়ার্ডের পরাজিত কাউন্সিলর প্রার্থী রিয়াজুর রহমান (ব্লাকবোর্ড) ও তার অনুসারীদের দায়ী করেছেন জয়ী কাউন্সিলর মো. ফখরুদ্দিন মাহমুদ।
তিনি রাতে জাগো নিউজকে বলেন, রোববারের ভোটে আমি তৃতীয়বারের মতো কাউন্সিলর নির্বাচিত হই। রাতে কর্মী-সমর্থকরা ফুল নিয়ে আমার বাড়িতে আসলে রিয়াজের অনুসারী সিএনজি কামালের নেতৃত্বের সন্ত্রাসীরা অতর্কিত এই হামলা চালায়। তারা বাড়ির সামনে রাখা একটি পিকআপ গাড়ি, সাউন্ড বক্স, দুটি দোকানে ভাঙচুর চালায়। এই ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত প্রার্থী রিয়াজুর রহমানকে ফোন দিলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, নির্বাচনে পরাজয়ের জের ধরে একপক্ষ অন্য পক্ষের ওপর হামলা চালিয়েছে। একটি গাড়িসহ দোকানের শার্টার ও সাউন্ড বক্সে ভাঙচুর করেছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Discussion about this post